• Home
  • Inspiration

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে শুরু করবেন? ঘরে বসে ইনকাম করুন লাখ টাকা, Bangla Freelancing Guide 2021

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সবার মনে উদ্দীপনার শেষ নেই। স্বাভাবিকভাবেই বিবর্তনের সাথে সাথে এই নিয়ে উৎসাহ সকলের বেড়ে চলেছে আর এর সুবিধাও রয়েছে অনেক। কিন্তু অনেকের কাছেই এই শব্দগুলো সম্পূর্ণভাবে অজানা।

আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব এই ফ্রিল্যান্সিং শব্দটিকে নিয়েই। ফ্রিল্যান্সিং কি?( What is Freelancing? Freelancing Ki?) কি কাজ করতে হয়? কত টাকা ইনকাম করা যায় (How much money you can earn from Freelancing?)

সরকারি চাকরি থেকে বেশি ইনকাম করা যায়? (Can you earn more than govt jobs in freelancing?)

এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করব আজকের আর্টিকেলে।

ফ্রিল্যান্সিং কি? (Freelancing in Bangla)

সোজা কোথায় ফ্রিল্যান্সিং বলতে বোঝায় নিজের জন্য, নিজের ইচ্ছায়, নিজে কাজ করে যাওয়া কে। যিনি এই কাজ করেন তাকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার (Freelancer)।

অর্থাৎ একজন ফ্রিল্যান্সার সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন এবং একক কার্যকারী একজন ব্যক্তি। তিনি প্রয়োজনে কোন কোম্পানির সাথে যুক্ত হতে পারেন। কিন্তু কখনোই সম্পূর্ণভাবে সেই কোম্পানির অধীনে তিনি কার্যরত নন!

তিনি তার নিজের ইচ্ছা ও সাধ্য অনুযায়ী কাজ নেন। আর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেই কাজ কে দক্ষতার সাথে, সঠিক ভাবে সম্পাদন করেন।

আর অবশ্যই সেই কাজের জন্য তার ঠিক করে দেওয়া পারিশ্রমিক নেন। 

এর আগে আমরা জানিয়েছিলাম কিভাবে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আর সেটা ছিল শুধুমাত্র আপনার নিজের জন্য কাজ করা। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যাপারটা অন্য রকমের।

এখানে আপনি যে কাজে পারদর্শী সেই কাজটা আপনি করবেন অন্যের জন্য। আর অবশ্যই তার পরিবর্তে আপনি পারিশ্রমিক নেবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কত ধরনের হয়ে থাকে?

ফ্রিল্যান্সিং কোন একটি নির্দিষ্ট ধরনের হয় না। তার পরিবর্তে নানান ধরনের হয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং একটি সীমার মধ্যে কখনোই আবদ্ধ নয়।

স্থান-কাল পাত্র অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সিং এর ধারাও চেঞ্জ হতে থাকে।

তাই নির্দিষ্ট কতগুলি কাজ কেই ফ্রীলান্সিং বলা হয় এমন কোনো ব্যাপার নেই। ফটোগ্রাফি (Photography) থেকে শুরু করে টাইপিং (Typing), ডাটা এন্ট্রি (Data Entry), ফটোশপের কাজ (Photoshop Work)। ভিডিও এডিটিং(Video Editing), ফটো এডিটিং(Photo Editing), ক্রিয়েটিভ রাইটিং( Creative Writing), ড্রইং (Drawing ) সবেরই Freelancing সম্ভব।

এমনকি সুইমিং ইনস্ট্রাক্টর (Swimming Instructor), গার্ডেন ক্লিনার ( Garden Cleaner ), পেট ওয়াকার (Pet Walker), জিম ট্রেইনার (Gym Trainer), গ্রাফিক্স ডিজাইনার (Graphics Designer)। বুক রিভিউ (Book Review), মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার (Mobile Application Developer), সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এক্সপার্ট (SEO Expert), ওয়েবসাইট ক্রিয়েটর (Website Creator) আরও অনেক অনেক অনেক রকম ফ্রিল্যান্সিং রয়েছে।

তাই বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং একটি নির্দিস্টও কাজ নয়, এটি একটি ধারণা মাত্র!

দিনবদলের সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর পরিমান ও ক্রমাগত বেড়েই চলেছ। তারই সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে তার চাহিদাও। 

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা –

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা (Advantages of Freelancing / Freelancing er Subidha) অনেক। আর সর্বপ্রথমে সুবিধার কথা বলতে গিয়ে যে সুবিধার কথা বলতে হয় সেটা হল স্বাধীনতা। 

স্বাধীনতা

আপনি নিজের ইচ্ছায়, নিজের সাধ্যমত, নিজের পছন্দ অনুযায়ী সময়ে, নিজের পছন্দ অনুযায়ী জায়গায় বসে আপনার কাজ করতে পারবেন।

আপনার মাথার উপর ছড়ি ঘোরানোর কেউ নেই। আপনি নিজেই আপনার বস এখানে। 

এই স্বাধীনতাটা অন্যান্য চাকরির তুলনায় ফ্রিল্যান্সিংকে অনেকটাই আলাদা করে দেয়। সবার কাছে এই ধারণাটা সব থেকে বেশি পছন্দের।

তাই তো দিন বদলের সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি মানুষ আরও বেশি আকৃষ্ট হচ্ছেন। 

কাজের চাপ আপনার হাতে

আপনি আপনার প্রয়োজন মত আর আপনার সাধ্য মতো কাজ নেবেন। সেই কাজ কে সঠিক সময়ের মধ্যে কমপ্লিট করে আপনার ক্লায়েন্টকে ফেরত দেবেন। 

তাই এই ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে এই স্বাধীনতা আছে। আর তাই বলা যায় কাজের চাপ কতটা হবে সেটাও ডিপেন্ড করে আপনার উপরই।

জেনে নিন : Instagram একাউন্ট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন? জেনে নিন বিস্তারিত ভাবে

যেটা অনেকের কাছেই বিশাল একটা স্বস্তির ব্যাপার হয়ে যায়। 

টাকা ইনকাম 

আপনার স্কিল অনুযায়ী এবং তার সাথে আপনি কতটা সময় এই ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিয়োজিত করতে পারেন। তার উপর ডিপেন্ড করে আপনার আর্নিং।

নিঃসন্দেহে বলা যায় ফ্রিল্যান্সিংয়ের আর্নিং (freelancing earning) বর্তমানে যে কোন ধরনের সরকারি চাকরির তুলনায় অনেক বেশি হতে পারে।

তবে অবশ্যই সেগুলো ডিপেন্ড করে আপনি কি ধরনের কাজ করছেন এবং সেই কাজে আপনার দক্ষতা কতটা। 

তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং থেকে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়।

যেটা এই ফ্রিল্যান্সিং ব্যাপারটিকে অন্যান্য চাকরি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা একটা পর্যায়ে নিয়ে এগিয়ে রেখেছে। 

মানসিক শান্তি

আপনি নিজের প্রয়োজনমতো, নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাজ করছেন এখানে। আপনার অপছন্দের কোন কাজ সারাদিন ঘরের কোণে বসে বসে আপনাকে করে যেতে হচ্ছে না।

আপনাকে কাজ করতে কেউ জোর করবেনা। জোর করে অধিক কাজ আপনার উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না।

ফলে আপনি মানসিক ভাবেও খুব খুশি থাকবেন। 

আপনার পছন্দের কাজ করতে হবে

আর নিঃসন্দেহে আপনার পছন্দের কাজটি করতে হচ্ছে বলে সেই কাজটি করতে গিয়ে আপনার কোন রকম অসুবিধা হওয়ার কথাও নয়।

আর আগে তো বলাই হয়েছে আপনি নিজের প্রয়োজনমতো নিজের সাধ্যমত কাজ খুঁজে নেবেন তাই সর্বোপরি ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুবিধা অনেক সেটাই বলা যায়। 

সঠিকভাবে সঠিক পদ্ধতিতে এবং সঠিক স্ট্র্যাটেজি অবলম্বন করে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে যান।

তাহলে সেটা আপনার নিশ্চিন্ত জীবন-যাপনে অনেক সাহায্য করবে। 

ফ্রিল্যান্সিংয়ে খারাপ দিক-

কোন কোন সময় ফ্রিল্যান্সিংয়েও অনেক চাপ আসে (Disadvantages of Freelancing) এবং নানারকম সমস্যা এসে বাধা হয়ে দাড়ায়। কোন কাজে সমস্যা নেই এমন ভাবাটাই ভুল।

তাই সমস্ত কিছু দেখে আপনি যদি এটা মনে করেন যে ফ্রিল্যান্সিং মানেই খুব আরামের কাজ। তাহলে আপনি সেটা ভুল ভাবছেন। অন্যান্য জব এর মতই ফ্রিল্যান্সিং করলেও চাপ থাকেই।

সম্পূর্ণভাবে চাপ মুক্ত থাকবেন আপনি সেটা বলা যায় না।

তবে স্বস্তির কথা এই যে আপনার কাজের চাপ আপনার হাতেই। কোনো কোনো সময়ে নির্দিষ্ট টাইম এর মধ্যে কাজ কমপ্লিট করার চাপ থাকতেই পারে।

তার ওপর ক্লায়েন্টের নির্দিষ্ট কোন আবদার সামলাতে হতে পারে আপনাকে। তাছাড়াও কাজ করতে গিয়ে পারিপার্শ্বিক সমস্যা তো রয়েছেই অন্যান্য কাজের মতই। 

তাই বিশ্বের অন্যান্য কাজের মতই ফ্রিল্যান্সিংয়ে অসুবিধা কিছু আছেই। তবে সেই অসুবিধাগুলো ডিপেন্ড করছে সম্পূর্ণভাবেই আপনার উপর। 

আবার প্রথমের দিকে ভালো কাজ খুঁজে পাওয়াও চাপের ব্যাপার।

কিন্তু ধীরে ধীরে যত আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে থাকবেন এবং আপনি যত সেই কাজে এক্সপার্ট হয়ে উঠবেন। ততই কাজ পেতে আরও সুবিধা হবে।

আপনি এই ফ্রিল্যান্সিংয়ের অলিগলি বুঝতে পেরে যাবেন। এই সমস্যাও কমতে থাকবে আপনার তারই সাথে। 

তবে সব শেষে এটা অবশ্যই খেয়াল রাখুন এই সমস্যা কাটিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের অ্যাডভান্টেজ কিন্তু অনেক।  

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন?

খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে সর্বপ্রথম আপনি নির্দিষ্ট করে নিন আপনি কোন কাজ করতে ভালোবাসেন। 

সেটা যদি রাইটিং হয় তাহলে কোন ধরনের রাইটিং করতে আপনি ইচ্ছুক সেটা অবশ্যই প্রথমে খুঁজে বার করুন। 

এছাড়াও আপনি যদি ড্রয়িং করতে ভালোবাসেন। ওয়াটার কালার করতে ভালোবাসেন।

বা আপনি যদি ডাটা এন্ট্রি জব করতে চান আর তার প্রতি যদি আপনার ভালোবাসা থাকে তাহলে সেগুলো নিয়েই আপনার ফ্রিল্যান্সিং জার্নি শুরু করুন। 

আপনি যদি ভিডিও এডিটিং পছন্দ করেন। এবং আপনার কাছে হাইস্পিড ইন্টারনেট কানেকশন থাকে। তারই সাথে আপনি যদি খুব সুন্দর ভাবে ভিডিও এডিটিং এ দক্ষ হয়ে থাকেন।

তাহলে নিঃসন্দেহে ভিডিও এডিটিং বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দেওয়াই আপনার উচিত। সে ক্ষেত্রে সেই কাজেই আপনি সফল হবেন। 

তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে সর্বপ্রথম আপনি খুঁজে বার করুন আপনার দক্ষতা এবং ভালোবাসা কোন কাজের প্রতি রয়েছে।

সেটা বুক কভার (Book Cover) তৈরি হতে পারে, রাইটিং (Writing) হতে পারে, ড্রয়িং হতে পারে, ভিডিও এডিটিং (Video Editing) হতে পারে, অডিও ট্রান্সক্রাইবিং (Audio Transcribing) হতে পারে। বা অন্য যেকোনো ধরনের কাজই হতে পারে। 

তারপর বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট (Freelancing Website) গুলোতে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন এবং নানান জব অফারে এপ্লাই করা শুরু করে দিন। খুলে ফেলুন Fiverr একাউন্ট

প্রথমের দিকে জব পেতে একটু সমস্যা হতে পারে। তার জন্য আপনি যে কাজে Freelancing করতে চাইছেন সেই কাজে আপনার দক্ষতা দেখান।

আপনার করা ওয়ার্ক স্যাম্পেল তৈরি রাখুন। সেগুলি ক্লায়েন্টকে দেখান। 

পূর্বতন কোনো ক্লাইন্টের কাজ করে থাকলে তাদের টেস্টিমনিয়ালস তৈরি করে রাখতে পারেন।

সেগুলি আপনার নতুন ক্লাইন্টের সাথে শেয়ার করে খুব সহজেই কাজ পেতে পারেন আপনি। 

এভাবেই ধীরে ধীরে যত আপনি কাজ পেতে থাকবেন। এবং আর্নিং করতে থাকবেন।

তখন সেই আর্নিং এর কিছুটা অংশ দিয়ে আপনি নিজেকে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা (Establish Yourself as a Brand) করতে শুরু করুন। 

আপনি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারেন। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল গুলোতে আপনার কাজ শেয়ার করতে পারেন। কিভাবে Instagram Followers বাড়িয়ে তুলবেন ? জেনেনিন এখুনি!

এর ফলে ক্লায়েন্ট ভালভাবেই বুঝতে পারেন যে তিনি একজন প্রফেশনাল মানুষের সাথেই কাজ করতে বা কাজ করাতে চাইছেন।

ফলে আপনি ভালো রকম পেমেন্ট ক্লেইম করতে পারবেন আপনার কাজের জন্য। আপনার ক্লায়েন্টও আপনাকে খুব সহজে বিশ্বাস করে কাজ দিতে পারবেন।

ক্লায়েন্টের সাথে ভালো ব্যবহার করুন 

প্রথমে ভালোভাবে বুঝে নিতে চেষ্টা করুন তিনি কি ধরনের কাজ করাতে চাইছেন আপনাকে দিয়ে। সম্ভব হলে তার এক্সপেক্টেশন কে ওভারকাম করে যান।

ফলে ক্লায়েন্টের সাথে long-term রিলেশনশিপ গড়ে উঠবে আপনার।

কাজ শেষে যদি ক্লায়েন্ট খুশি হন। আর আপনি যদি সিওর থাকেন যে তার ভাল লেগেছে আপনার কাজ।

তাহলে মিষ্টি করে তাকে অনুরোধ করুন আপনার কাজের রিভিউ দিতে।

সেই রিভিউ কে আপনার ওয়েবসাইটে শেয়ার করার অনুমতি নিয়ে নিতে পারেন তার কাছ থেকে।

এইভাবে আপনি আপনার ব্র্যান্ড ভ্যালু কে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং-এ আরও সুদৃঢ় ও ভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সরকারি চাকরির থেকেও বেশি ইনকাম সম্ভব?

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে এই প্রশ্ন সবার মনের মধ্যেই আছে। বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সিং আরনিং (Freelancing Earning) সম্পর্কে। সরকারি চাকরির থেকেও কি বেশি টাকা ইনকাম করা যায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে? 

আমাদের দেশে সরকারি চাকরির গুরুত্ব পরিবারে অনেক বেশি। কিন্তু সেটাও নানান পরিস্থিতির মধ্যে সব সময় পাওয়া সহজ হয়ে যায় না। 

সরকারি চাকরির মধ্যে যেমন অর্থের নিশ্চয়তা থাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে অতটা বিপুল পরিমাণে সেটা থাকে না।

তবে তা না থাকলেও একথা জোর গলায় বলা যায় এক সাধারন সরকারি চাকরি তুলনায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

জেনে নিন : কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করবেন ? জেনে নিন জেনুইন পদ্ধতি সম্পর্কে

এমনকি সরকারি চাকরিতে আপনি যে স্যালারি পাবেন তার কয়েক গুণ বেশি পর্যন্ত আপনি ইনকাম করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে।

তবে তার জন্য অবশ্যই ‘ওয়ান স্টেপ আট এ টাইম’ আপনাকে নিতে হবে।

প্রতিনিয়ত স্ট্র্যাটেজি অবলম্বন করে আপনার ফ্রিল্যান্সিং জার্নিকে আরও প্রফেশনাল করে তুলতে হবে।

তাহলে এই কথাটা সত্যিই যে সরকারি চাকরির থেকেও আপনি বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে।

কখনও ভুলবেন না –

সবশেষে অবশ্যই খেয়াল রাখুন সবকিছুই ছোট থেকেই শুরু হয়। বিন্দুতে বিন্দুতেই সিন্ধু তৈরি হয়।

আপনার ছোট ছোট পদক্ষেপই ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনাকে বড় পদক্ষেপে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

তাই আপনি যদি মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য উপযুক্ত। তাহলে আজই এক্ষুনি কাজ শুরু করে দিন। 

যেকোনো কাজের মতই হয়তো এই কাজেও সমস্যা আসবেই। তবে সেই সমস্যায় হার না-মেনে এগিয়ে যাওয়ার রসদ খুঁজে বার করতে হবে আপনাকে।

আর সেটাই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হয়ে দাঁড়াবে।  

ফ্রীল্যান্সিংয়ে আপনার অনেক অনেক সফলতা কামনা করি।

এই ফ্রিল্যান্সিং সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমাদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় জয়েন হয়ে যান। সেখানে আলোচনা চলতেই থাকে।

আমাদের সমস্ত আপডেট সরাসরি পেতে TelegramFacebook , Twitter Instagram ও YouTube -এ তে আমাদের সঙ্গে থাকুন, শ্রেষ্ঠ থাকুন!

Click Here to Leave a Comment Below 0 comments

Leave a Reply:

error: Content is protected !!