• Home
  • Blogging Guide

ব্লগারদের জন্য অসাধারণ কিছু ব্লগিং টুলস, ব্লগার হলে অবশ্যই ব্যবহার করুন, 2021 Special

ব্লগিং এখন সবার মাঝেই অত্যধিক রকমের জনপ্রিয়। আপনি যদি সঠিকভাবে ব্লগিং করতে পারেন। ধীরে ধীরে ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার সমস্ত পদ্ধতি গুলো কে সঠিকভাবে ইমপ্লিমেন্ট করতে পারেন। তাহলে ব্লগিং করেও ভাল রকম ইনকাম সম্ভব। 

এমনকি ফ্রি ব্লগ তৈরি করে তা থেকেও অনেক টাকা ইনকাম সম্ভব। এই কথাটা এখন সকলেরই জানা। 

শুধু মাত্র এখানেই থেমে থাকছে না ব্যাপারটা। ব্লগ থেকে আপনি কতটা ইনকাম করতে পারবেন সম্পূর্ণটাই ডিপেন্ড করছে আপনার উপর। আপনি কতটা ভালোভাবে কাজটি করতে পারছেন তার উপর। 

তাই ব্লগিং ভালোভাবে করতে গিয়ে বিভিন্ন সময় আমাদের বিভিন্ন রকম টুল (Blogging Tools) ব্যবহার করতে হয়। যেগুলো আমাদের ব্লগিং জার্নিকে আরও স্মুথ করে দেয়। এর ফলে খুব সহজে ব্লগিং কন্টিনিউ করাও যায়।

আর হাই কোয়ালিটি কন্টেন্ট তৈরি করাও সম্ভব হয়।

আজকের এই আর্টিকেলে আপনাকে বেশ কয়েকটা ব্লগিং টুল বা প্লাটফর্ম সম্পর্কে বলব। যেগুলো আমরা ব্যবহার করি। এবং যেগুলো আপনার প্রচন্ড রকম কাজে দেবে। 

আপনি যদি একজন ব্লগার হন এই টুল গুলি আপনার ব্লগিং জার্নিকে অনেকটাই ইনফ্লুয়েন্স করবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক ব্লগারদের জন্য অসাধারণ কিছু ব্লগিং টুল! 

অসাধারণ কিছু ব্লগিং টুল –

Grammarly

Grammarly

আপনি যদি একজন ব্লগার হন। বিশেষ করে আপনার ব্লগ যদি ইংরেজিতে হয়। তাহলে এইটা সবথেকে বেশি আপনার কাজে লাগবে। একে বলা যায় আপনার অনলাইন রাইটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট।

অনলাইনে আপনি যে কোন জায়গাতে যখন ইংরেজিতে লিখবেন। তখন গ্রামারলি আপনাকে আপনার লেখাতে কোন রকমের ভুল হচ্ছে কিনা সেটা ধরিয়ে দেবে। 

ইন্টারনেটে আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় লিখে থাকি। তা জিমেলে তেই হোক। অথবা নানান সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি যেকোনো জায়গাতেই হোক।

বিভিন্ন জায়গার ইংরেজিতে লেখার সময় যাতে আপনার স্পেলিং ভুল না হয়। আপনার সেন্টেন্স গুলো যেন ঠিক থাকে। সেগুলি যাতে গ্রামাটিক্যাললি কারেক্ট থাকে। সেদিকে নজর দেবে এই গ্রামারলি।

শুধুমাত্র এখানেই থেমে থাকে না Grammarly। আপনার লেখনী কে সংশোধন করতে সাহায্যও করবে। 

আপনি এই গ্রামারলি কে আপনার ডেক্সটপ, আইপ্যাড এমনকি স্মার্টফোনেও ব্যবহার করতে পারবেন। 

আপনার যদি ব্লগ থাকে। বিশেষত আপনার যদি বাংলায় ব্লগ থাকে। তাহলে এটা আপনার তেমন কোন কাজে দেবে না।

কিন্তু আপনি যদি ইংরেজিতে একজন ব্লগার হন তাহলে এটা আপনার জন্য লাইভ সেভার হয়ে যেতে পারে।

অবশ্যই আপনাকে গ্রামারলি ব্যবহার করতে অনুরোধ করবো।

Canva

Canva

গ্রামারলির পরেই দ্বিতীয় যে ব্লগিং টুলের ব্যাপারে আপনাকে বলব তার নাম হলো ক্যানভা। এটা হল একটি অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইনিং টুল।

খুব সহজে এই টুলটি ব্যবহার করে আপনি নানান ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া গ্রাফিক্স তৈরি করতে পারবেন।

আপনার ব্লগে জন্য যে ধরনের গ্রাফিক্স আপনি ব্যবহার করেন। তা অনলাইনে এই ক্যানভা থেকে তৈরি করতে পারবেন। 

খুব সহজেই নানান ধরণের প্রেজেন্টেশন থেকে শুরু করে পোস্টার। এইরকমই নানান আপনি খুব সহজে তৈরি করে ফেলতে পারবেন ক্যানভার মাধ্যমে।

তার সাথে এই টুলটির সবথেকে ইন্টারেস্টিং বিষয় আছে।

এটা ব্যবহার করার জন্য আপনাকে প্রফেশনাল হতে হবে এমন নয়। এর মধ্যে অনেক free-template আপনি পেয়ে যাবেন।

যেগুলো ব্যবহার করে আপনি অসাধারণ গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন। 

আপনার ব্লগিং জার্নিকে নিঃসন্দেহে অনেক স্মুথ করে দেবে এই ক্যানভা। এর পেইড ভার্সনেও আপনি যেতে পারেন।

কিন্তু ফ্রী ভার্শনেই আপনি যা কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। সেটা আপনাকে হতবাক করে দেবে।

Canva ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন

PayPal

PayPal

আপনি যদি ব্লগিং করেন বা ইউটিউবিং করেন। তাহলে কোন না কোন সময় PayPal নামে এই টুলটি আপনার অবশ্যই প্রয়োজন হবে।

আমাদের অনেক সময়ই ডলারে লেনদেন করতে হয়। কোন কোন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এমন রয়েছে যেগুলো শুধুমাত্র ডলারেই পেমেন্ট করে। 

সেগুলো সরাসরি আমাদের ব্যাংক একাউন্টে নেওয়া সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে আপনাকে ব্যবহার করতে হয় এই PayPal নামক টুলটিকে।

বিশেষত বিশ্বের যেকোন দেশে যে কোন প্লাটফর্মে ডলারের টাকা পাঠানো খুব সহজ হয়ে যায় এই পেপাল নামক প্ল্যাটফর্মটির সাহায্যে।

আপনার যদি ব্যাংক একাউন্ট থাকে এবং তার সাথে কোনরকম কার্ড থাকে। তাহলে খুব সহজেই আপনি পেপাল একাউন্ট এ সাইন আপ করতে পারবেন। এবং ব্যবহার করতে পারবেন। 

এর মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি যেকোন ব্লগিং সার্ভিসের এর ডলার পেমেন্ট করতে পারবেন। ব্লগারদের জন্য এটাও একটা লাইফ সেভিং হয়ে যায়। 

আপনার ব্লগিং জার্নিতে কোন না কোন সময় এই প্লাটফর্ম টিকে ব্যবহার করতে হবে। 

CopyScape

CopyScape

এরপরের যে ব্লগিং টুলটার ব্যাপারে বলব সেটা হলো একটা প্লেজিয়ারিজম টেস্টার। বেসিক্যালি আপনার ব্লগ যত বড় হবে । এবং যত ভালো ভালো আপনি কন্টেন্ট তৈরি করতে পারবেন আপনার ব্লগের জন্য।

তত খেয়াল করে দেখবেন আপনার ব্লগের কন্টেন্ট কপি করার প্রবণতাও অন্যান্য ব্লগারদের মধ্যে বেড়ে চলেছে। 

এমনকি কোনো কোনো সময় হুবহু আপনার কনটেন্ট কপি করে দেওয়ার প্রবণতাও দেখতে পাওয়া যায় কিছু অসাধু ব্লগারদের মধ্যে। এর ফলে যে তাদেরই ক্ষতি সেটা তারা বুঝতে চায় না।

আবার অনেকে না বুঝেই এই ভুলগুলো করে ফেলে। কোন কোন সময় এর ফলে আপনার ব্লগেরও ক্ষতি হতে পারে।

তাই আপনাকে সবসময় চেক করতে হয়। আপনার ব্লগের লেখা কে অন্য কেউ কপি করছে কিনা। আর সেটা করার জন্য এই কপি স্কেপ কে ব্যবহার করতে হয়। এটি অসাধারণ একটি টুল।

এর সাহায্যে শুধুমাত্র আপনি আপনার আর্টিকেল এর লিংক কপি করে। এর মধ্যে পেস্ট করে ওকে প্রেস করবেন। 

তাহলেই অটোমেটিক এরা স্ক্যান করে দেখে নেবে। কোন কোন ওয়েবসাইট আপনার এই আর্টিকেল কে কপি করেছে। এবং পরবর্তীকালে সেই ওয়েবসাইট গুলোর ক্ষেত্রে আপনি পদক্ষেপ নিতে পারবেন।

নিঃসন্দেহে ব্লগারদের জন্য এই টুলটিও একটি লাইফ সেভার হয়ে যায়।

SkillShare

SkillShare

ব্লগিং করতে গিয়ে অনেক সময়ই আমাদের এমন কিছু জিনিসের শেখার প্রয়োজন হয় যেগুলো হয়তো ফ্রিতে পাওয়া সম্ভব হয় না। সেটা ব্লগিং রিলেটেড কোন কিছু হতে পারে।

অথবা গ্রাফিক ডিজাইন থেকে শুরু করে যে কোন কোন বিষয় হতে পারে। যেগুলো শেখার জন্য একটি অসাধারন প্লাটফর্ম হল এই স্কিল শেয়ার।

জেনে নিতে ভুলবেন না : স্টুডেন্ট অবস্থায় টাকা ইনকাম করার শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি

এর মধ্যে আপনি যেকোন স্কিল শিখতে পারবেন। এবং এগুলো শেখানোর জন্য নানান এক্সপার্ট রয়েছেন এখানে। যদিও এটা পেইড একটি টুল।

কিন্তু এর pre-trial থাকে। যা ব্যবহার করে কিছুদিন আপনি বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন।

এবং নির্দিষ্ট সময় শেষ হওয়ার আগেই আপনি ক্যানসেল করে দিতে পারবেন আপনার রেজিস্ট্রেশন।

ফলে আপনার টাকা তো কাটা যাবে না উপরন্তু আপনি সেই বিষয়টা শিখতে পেরেও যাবেন।

Google Keep

Google Keep

এটি গুগলের একটি প্লাটফর্ম। বেসিক্যালি এটা হচ্ছে একটি নোট টেকিং সার্ভিস। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই নোট নিতে পারবেন।

আপনি যদি একজন ব্লগার হন। তাহলে আপনার মনে সব সময় আইডিয়া আসতেই থাকবে। তা সেটা ব্লগ পোস্ট বিষয়ক হোক। বা ব্লগের উন্নতি বিষয়েই হোক। 

সে আইডিয়াগুলো আপনি খুব সহজেই এই গুগল কিপ নামক note-taking প্লাটফর্মে লিখে রাখতে পারবেন।

এর মধ্যে অনেক সুবিধা আছে। গুগলের হওয়ার এর সিকিউরিটি নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। তা ছাড়াও এর অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে।

অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস দুটো প্ল্যাটফর্মের জন্যই আপনি এই গুগল কিপ প্রথম কে ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনার কাছে যদি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে খুব সহজে keep.google.com এ গিয়ে আপনি আপনার অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করে নিয়ে আপনার নোটগুলোকে অ্যাক্সেস করতে পারবেন।

ব্লগারদের জন্য এটা একটা দারুন সার্ভিস। সর্বোপরি একদম বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন। কোনরকম অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এর ঝামেলা থাকছে না এর মধ্যে।

আর তার সাথে নোটের রিমাইন্ডার অপশন রয়েছে। এমনকি লোকেশন ট্র্যাক করে রিমাইন্ডার অন করে রাখতে পারবেন।

ফলে আপনি নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছাতে আপনাকে সেই রিমাইন্ডার টি দিয়ে মনে করিয়ে দেওয়া হবে আপনার কাজটি।

নিঃসন্দেহে এটা একটা দারুন সার্ভিস। আমরা সর্বদাই এই গুগল কিপ অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করি। এই অ্যাপ্লিকেশন টিকে ব্যবহার করতে থাকলেই বুঝতে পারবেন। 

Quora 

Quora 

এরপরের যে প্ল্যাটফর্মটির ব্যাপারে আপনাকে বলবো সেটাও ব্লগারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় একটি প্ল্যাটফর্ম। এর নাম হল কোরা।

বেসিক্যালি এটি একটি অনলাইন কোশ্চেন-অ্যানসারিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে সকলেই তাদের মনে প্রশ্ন করে। এবং যারা সেই প্রশ্নের উত্তর জানেন তারা সেই প্রশ্নের উত্তর সেখানে লেখেন।

তাই এখানে প্রশ্নের অভাব নেই। সেই প্রশ্নের নানান ধরনের উত্তর এরও অভাব নেই। এখানে আপনি প্রবলেম যেমন খুঁজে পাবেন। সেই প্রবলেমের সলিউশনও খুঁজে পাবেন।

ব্লগারদের জন্য এটা নিঃসন্দেহে একটি দারুন প্লাটফর্ম। আপনি এখানে গিয়ে এই প্রশ্ন উত্তরের মধ্যে আপনার কনটেন্ট খুঁজে বার করতে পারবেন। 

আপনার ব্লগ যে বিষয়ক সেই বিষয় বেছে নিয়ে। সেখানে সেই ধরনের রিডারদের মনে কোন ধরনের প্রশ্ন আসে তা আপনি খুঁজে বার করতে পারবেন।

উত্তর গুলোতেও চোখ বুলিয়ে নিয়ে আপনার লেখাকে ইম্প্রুভ করতে পারবেন।

আপনার ব্লগ পোস্ট আইডিয়া খুঁজে পেতে পারবেন অনেকের মধ্যে। ওভারঅল আপনার ব্লগকে প্রমোট করতে পারবেন করে প্ল্যাটফর্ম কে ব্যবহার করে।

এমনকি আপনার ব্লগের জন্য ব্যাকলিংক ক্রিয়েট করতে পারবেন।

নিঃসন্দেহে এটি একটি দারুন প্লাটফর্ম এবং অবশ্যই এই প্লাটফর্মে আপনার ব্যবহার করা উচিত আপনি যদি একজন ব্লগার হন।

Google Docs

Google Docs

Google Docs গুগোলের এই প্লাটফর্ম ব্লগারদের জন্য প্রকৃত পক্ষেই এক লাইফ সেভার। খুব সহজেই আপনি এখানে আপনার কনটেন্ট লিখতে পারবেন।

গুগলের আগের প্ল্যাটফর্মের মতই আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন। 

আর যেকোন জায়গা থেকে আপনি আপনার লেখাকে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। আপনার স্মার্টফোনের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন।

অথবা আপনার পার্সোনাল কম্পিউটার থেকে আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করে সেগুলো দেখতে পারবেন। শুধু মাত্র এখানেই শেষ নয়। 

এর মধ্যে আরো অনেক সুবিধাজনক ফিচার্স রয়েছে। খুব সহজেই আপনার প্রজেক্ট কে অন্য কারোর সাথে শেয়ার করতে পারবেন।

জানেন কি : কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করবেন ? কমপ্লিট গাইড !

তাছাড়া ট্রান্সক্রাইব ফিচারটির রয়েছে। যেটা খুব সহজেই কনটেন্ট লিখতে আপনাকে সাহায্য করবে। 

ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্লগারদের মধ্যে এই Google Docs এরকমই জনপ্রিয়। একদম বিনামূল্যে  এই অ্যাকাউন্ট কে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

কোনরকম অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ঝামেলাও আপনাকে ফেস করতে হবে না। নিঃসন্দেহে একটি দারুন প্লাটফর্ম। ব্লগারদের জন্য একটি অসাধারণ। 

Google Indic Keyboard

Google Indic Keyboard

ব্লগারদের মধ্যে বিশেষত যারা বাংলায় ব্লগিং করেন তাদের কাছে কোন ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে বসে বাংলা টাইপ করা অনেক সময়ই খুব কঠিন হয়ে যায়।

অনেকেই স্মার্টফোনে তাদের আর্টিকেল লিখতে বা আর্টিকেল সংশোধন করতে পছন্দ করেন। 

এই কাজের জন্য সবথেকে প্রয়োজনীয় একটি অ্যাপ্লিকেশন হল গুগল ইন্ডিক কিবোর্ড। গুগলের এই কীবোর্ডটা ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে বাংলা টাইপ করতে পারবেন।

শুধুমাত্র বাংলায় নয় বাংলা ছাড়াও ইংরেজি বা অন্যান্য অনেক রিজিওনাল ল্যাঙ্গুয়েজ এই কিবোর্ড সাপোর্ট করে। 

তাহলে আর দেরি কেন! আপনি যদি একজন ব্লগার হন, তাহলে অবশ্যই এই অসাধারণ ব্লগিং টুল গুলো ব্যবহার করুন।

এগুলির সুবিধা গ্রহণ করুন। তারই সাথে আপনার ব্লগিং জার্নিকে আরও স্মুথ, প্রফেশনাল ও ওয়েল অর্গানাইজড করে তুলুন। 

এই বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জিজ্ঞাসা করতে ভুলবেন না।  আমাদের সমস্ত আপডেট সরাসরি পেতে Facebook , Twitter Instagram -এ তে আমাদের সঙ্গে থাকুন, শ্রেষ্ঠ থাকুন!

Click Here to Leave a Comment Below 0 comments

Leave a Reply:

error: Content is protected !!