ব্লগ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা হয়? Learn How to Earn Money from Your Blog 2021
ব্লগ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা হয় (kivabe blog theke taka income kora jay/how to earn money from blogging)? এইরকম প্রশ্ন সবার মনেই আসে। কোন কোন পদ্ধতিতে ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করা হয়।
এমনকি আমাদের শেখানো ফ্রী ব্লগ তৈরি করার পরও আমাদের কাছে অনেক প্রশ্ন আসে।
জিজ্ঞাসা করা হয় সেই ফ্রি ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করা যায় কিনা।
অবশ্যই সেই ফ্রি ব্লগ (Free Blog) থেকেও টাকা ইনকাম করা যায়। এবং সেই ইনকাম খুব অল্প নয়। ভাল রকম ইনকাম করা যায় ব্লগ থেকে।
তবে তার জন্য আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে আপনি ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এখানে বেসিক্যালি সমস্ত পদ্ধতিগুলোর ব্যাপারে আলোচনা করব।
এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে আপনি আপনার ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার ব্লগ ফ্রী ব্লগ (Free Blog) হোক বা সেলফ হোস্টেড ব্লগ (Self Hosted Blog)।
এই পদ্ধতি গুলি আপনাকে টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করবে।
Table of Contents
ব্লগ থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি জানার আগে অবশ্যই জেনে নিন-
ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানার আগে। একটা জিনিস আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
অন্য কেউ কোনো একটি বিষয়ে ব্লগ করে। তিনি সেই বিষয়ে লিখে টাকা ইনকাম করে যাচ্ছেন।
আর তাই আপনিও ঠিক করেছেন সেই বিষয়েই ব্লগ খুলবেন।
তাহলে আপনাকে আগে থেকেই জানিয়ে রাখি আপনি মারাত্মক ভুল করতে চলেছেন।
ব্লগ থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিশ্বাস করুন আপনি অনেক অনেক অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আর সেটা তখনই সম্ভব যখন আপনি যে বিষয়টি ভালোবাসেন। বা যে বিষয়ে আপনার যথেষ্ট জ্ঞান রয়েছে।
সেই বিষয়ে ব্লগিং চালিয়ে যাবেন।
অন্যের দেখে অন্যের পছন্দ মত কোন বিষয়ে যখন আপনি ব্লগ শুরু করবেন। নিঃসন্দেহে সেই বিষয়ে আপনার জ্ঞান নাও থাকতে পারে।
সে ক্ষেত্রে সেই ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম হবেই না।
উপরন্তু আপনার হোস্টিং আর ডোমেইন নেমের টাকা। অথবা যদি ফ্রিতে সেই ব্লগ শুরু করেন তাহলে আপনার সময়ও নষ্ট হবে।
আর সময়ের মতো মূল্যবান জিনিসের বর্তমানে খুবই অভাব। তাই ভালোভাবে নিজেকে প্রশ্ন করুন। আপনি কোন বিষয়ে ভালোবাসেন।
কোন বিষয়ে আপনি লিখে যেতে পারবেন।
কোন বিষয়ে আপনি ব্লগ চালিয়ে যেতে পারবেন। সেই বিষয়ে কিছু পোস্টের টপিক আগে থেকে রিসার্চ করুন।
যদি দেখেন সেই বিষয়ে ব্লগিং সম্ভব তবে সেই বিষয়ে শুরু করুন।
তাহলেই দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ব্লগের ট্রাফিক এর পরিমাণ বাড়বে।
সেই ট্রাফিক ব্যবহার করে নিম্নলিখিত জেনুইন পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে আপনার ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আপনি।
নিম্নলিখিত পদ্ধতি গুলি অবলম্বন করে আপনি ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন-
এড নেটওয়ার্ক থেকে টাকা ইনকাম
ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে।
তার মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় এবং সবথেকে বহুল এক পদ্ধতি রয়েছে।
আর সেটা হল বিভিন্ন অ্যাডভার্টাইজমেন্ট নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা (earn money from various ad networks)।
আর ব্লগে অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এর কথা বলতে গেলে।
সবথেকে প্রথমে যে অ্যাডভার্টাইজমেন্ট নেটওয়ার্কের কথা বলা উচিত সেটা হল গুগল এডসেন্স (Google Adsense)।
গুগল এডসেন্স হল একটি অতি জনপ্রিয় এড নেটওয়ার্ক। যার সাহায্যে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে অ্যাড প্লেসমেন্ট করা যাবে।
পরবর্তীকালে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আসবে। তখন এই অ্যাড নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বাজারে জনপ্রিয় অ্যাড নেটওয়ার্কের অভাব নেই। তার মধ্যে দুটি সর্বাধিক জনপ্রিয়।
সেই জনপ্রিয় এড নেটওয়ার্ক হল- গুগল এডসেন্স এবং media.net ।
আপনি যদি চান এই ধরণের এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন আপনার ব্লগে। আর এই দুটো এড নেটওয়ার্ক যখন ব্যবহার করবেন।
তার আগে অবশ্যই এই এড নেটওয়ার্ক গুলির কাছ থেকে এপ্রুভাল নিতে হবে।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে যদি ভাল রকম ট্রাফিক আসে।
তাহলে নানান অ্যাড নেটওয়ার্কের কাছ থেকে অ্যাপ্রভাল খুব সহজেই পাওয়া যায়।
আপনি অ্যাপ্রভাল পেয়ে যাবেন। তখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের ধরন অনুযায়ী সেখানে অ্যাডভার্টাইজমেন্ট দেখানো হবে।
তারপর থেকে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে যত ট্রাফিকের পরিমাণ বাড়তে থাকবে। সেখান থেকে ইনকাম এর পরিমাণও বাড়তেই থাকবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে টাকা ইনকাম
এর আগে জানিয়ে ছিলাম কিভাবে আপনি ইউটিউব থেকে সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেখানে নানান পদ্ধতি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল।
সেই জায়গাতে আমরা অ্যাপ্লিকেট মার্কেটিং কি (what is affiliate marketing/affiliate marketing ki?) সে বিষয়ে আপনাকে কিছুটা ধারণা দিয়েছিলাম।
বেসিক্যালি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল টাকা ইনকামের সুন্দর এক পন্থা। এটি প্যাসিভ ইনকাম (Passive Income) এর সুযোগ তৈরি করে দেয়।
কিভাবে আফিলিয়েট মার্কেটিং (kivabe affiliate marketing kore) কাজ করে সেটা আপনাকে সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিই।
মনে করুন আপনার কোন প্রোডাক্টই ভাল লেগেছে। বা কোন প্রোডাক্ট খুব ভালো সেটা আপনি জানেন।
এবার আপনার ব্লগে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে লিখবেন। তখন সেই প্রোডাক্টের এফিলিয়েট লিংক (Affiliate Link) সেখানে এড করে দিতে হবে।
পরবর্তীকালে এই লিংকে ক্লিক করে। এই প্রোডাক্ট এর ওয়েবসাইটে গিয়ে কেউ যখন সেই প্রোডাক্টটা কিনবেন।
তখন আপনি সামান্য কিছু কমিশন পাবেন সেই প্রোডাক্ট সেল হওয়ার জন্য।
এর জন্য যিনি সেই প্রোডাক্ট কিনছেন তাকে এক্সট্রা কোন রকম টাকা দিতে হবে না।
এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেশি ডিস্কাউন্টেড প্রাইসে তিনি সেই প্রোডাক্ট পাবেন।
আর এই প্রোডাক্ট কে আপনার প্লাটফর্মে প্রমোট করার জন্য আপনি কমিশন পাবেন।
তাহলে বুঝতেই পারছেন। যতবেশি আপনার ব্লগের ট্রাফিক আসবে। এবং যত বেশি পরিমাণে অ্যাফিলিয়েট লিংকে ক্লিক হয়ে কোন প্রোডাক্ট সেল হবে।
তত বেশি এটা থেকে আর্নিং এর পরিমাণ আপনার বাড়তে থাকবে।
এইভাবে বড় বড় ইউটিউবার অথবা ব্লগাররা অ্যাফিলিয়েট ইনকাম করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করেন।
অবশ্যই আপনিও আপনার ব্লগ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ইনকাম কত হবে।
সেটা সম্পূর্ণভাবে ডিপেন্ড করে কোন ধরনের প্রোডাক্টের আপনি অ্যাফিলিয়েট হিসেবে কাজ করছেন।
তারই সাথে সেই প্রোডাক্ট এর দাম কত। এবং কত কমিশন প্রত্যেকটি সেলে আপনাকে দেওয়া হবে তার ওপর।
আপনার নিজস্ব সার্ভিস বিক্রি করে টাকা ইনকাম
এটা খুব সহজ সরল একটি কনসেপ্ট। আপনি যদি কোন একটি বিশেষ কাজে দক্ষ হয়ে থাকেন।
সেই কাজটি অসাধারণ ভাবে করতে পারেন।
তাহলে এই সেই বিশেষ ধরনের সার্ভিস প্রদান করে আপনি টাকা ইনকাম (sale your service and earn money) করতে পারবেন।
মনে করুন আপনি খুব ভালোভাবে ডিজিটাল পেইন্টিং করতে পারেন। অথবা আপনি খুব সুন্দর লোগো তৈরি করতে পারেন।
অথবা আপনি ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করে দিতে পারবেন। এমন হতে পারে আপনি হয়তো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) খুব ভালো করতে পারেন।
তাহলে আপনার ব্লগে তে সেই বিষয়ে জানিয়ে অর্ডার নিতে পারবেন।
আর সেই কাজ ভালোভাবে সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এই সার্ভিস বর্তমান সময় অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি। এটি অবশ্যই এক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং।
তাই নিজের স্বাধীনতায় নিজের ইচ্ছাতে নিজের মত সময় আপনি কাজটি করতে পারবেন।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের শ্রেষ্ঠ ফ্রিল্যান্সিং গাইড দেখে নিন।
আর ঘরে বসে নিজের পছন্দ মতো সময়ে কাজ করুন। আর লাখ টাকা ইনকাম করুন।
স্পন্সরড পোস্ট এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম
আপনার ব্লগে যদি অত্যাধিক বেশি ট্রাফিক থাকে। এবং আপনার ব্লগের ট্রাফিক যদি একটা নির্দিষ্ট বিষয়ে ইন্টারেস্টেড থাকেন।
তাহলে আপনি এই পেইড রিভিউ বা স্পনসর্ড পোষ্টের (Sponsored Post) মাধ্যমে বেশি পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এবারে এই কনসেপ্টটা আপনাকে বুঝিয়ে বলি। বেসিক্যালি এটা হল অন্যের প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার ব্লগের অডিয়েন্সদের জানিয়ে বিস্তারিত একটি ব্লগ পোস্ট করা।
আর সেটা করে টাকা ইনকাম।
সেটা হতে পারে তাদের কোন ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট। অথবা কোন ডিজিটাল প্রোডাক্ট। সেই প্রোডাক্ট যদি আপনার অডিয়েন্সের সাথে রিলিভেন্ট হয়।
তাহলে আপনি স্পনসরড পোষ্টের মাধ্যমে সেই প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইটের লিখে।
সেই প্রোডাক্ট যার তাদের কাছ থেকে হিউজ অ্যামাউন্ট ইনকাম করতে পারবেন।
বেসিক্যালি আপনার ব্লগে যখন খুব বেশি পরিমাণে ট্রাফিক আসবে।
তার সাথে যখন আপনি আপনার ব্লগ কে খুব ভালো এক ব্র্যান্ড হিসাবে উপস্থাপন করতে পারবেন।
তখন নানান কোম্পানিই আপনার সাথে কন্ট্যাক্ট করবে এই ধরণের Sponsored Post সর জন্য।
তবে অবশ্যই এটা করার জন্য আপনার ওয়েবসাইটে বেশি পরিমাণে ট্রাফিক আসার অত্যন্ত প্রয়োজন। এবং তারই সাথে হাই-কোয়ালিটির কন্টেন্ট থাকা প্রয়োজন।
আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে স্পনসর্ড পোস্ট করে আপনি যা টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সেটা অন্যান্য মাধ্যম থেকে ইনকাম এর পরিমাণ কেও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
নিজের ই-বুক বিক্রি করে টাকা ইনকাম
আগের পয়েন্টের মতোই আপনি যদি কোনো বিশেষ বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন। সেই কাজ সম্পর্কে আপনার যদি গভীর জ্ঞান থাকে।
আপনি সেই কাজ করতে অত্যন্ত রকমের দক্ষ হয়ে থাকেন।
তাহলে সেই বিষয়ে আপনি একটি ই-বুক লিখে সেটা বিক্রি করে (sale your ebook and earn money)।
তা থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ই-বুক সম্পর্কে আপনি নিশ্চয়ই জানেন। এটা একটা ডিজিটাল বুক।
ফিজিক্যাল বুক প্রিন্ট করে বাজারে ছাড়ার অনেক স্টেপস থাকে।
কিন্তু খুব সহজেই এখন আপনি পিডিএফ বা ই-বুক তৈরি করে সেটা বিক্রি করতে পারবেন।
তবে অবশ্যই সেটা পরবর্তীকালে আপনি আপনার ব্লগে বিক্রি করতে পারবেন।
অথবা প্রয়োজন হলে অ্যামাজন বা ফ্লিপকার্ট ইত্যাদির মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোতেও সেটাকে এনলিস্ট করে বিক্রি করতে পারবেন।
আর অবশ্যই সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এই পদ্ধতি বিদেশে অত্যন্ত রকমভাবে বেশি জনপ্রিয়।
কিন্তু দেশের মাটিতে এই ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে টাকা ইনকাম করার অতটা প্রচলন নেই।
তবে অবশ্যই আপনার জ্ঞান এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করবে এই বিষয়ে আপনার সাফল্য।
ডাইরেক্ট অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম
অ্যাডসেন্স নিঃসন্দেহে খুব ভালো একটি অ্যাডভার্টাইজমেন্ট নেটওয়ার্ক (earn money from direct advertisement)।
কিন্তু আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স থেকে কত ইনকাম হবে।
সেটা অনেকটাই ডিপেন্ড করে গুগলের নিজস্ব অ্যালগরিদম এর উপর। তারই সাথে আপনার ব্লগ কি বিষয়ে তৈরি।
আপনার ইউজাররা কোন অঞ্চলের বাসিন্দা ইত্যাদি আরও নানান বিষয়ের উপর নির্ভর করে। তবেই আপনার ব্লগ থেকে ভালো এডসেন্স আর্নিং সম্ভব।
কিন্তু ডাইরেক্ট অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এর মাধ্যমে সেই সব ঝামেলা বাদ যায়।
এক্ষেত্রে আপনি নিজে থেকেই ঠিক করতে পারবেন আপনার এড এর দাম।
ফলে আপনার ব্লগে যদি কেউ অ্যাডভার্টাইজমেন্ট দিতে চান। তাহলে তার জন্য আপনি কত টাকা চার্জ করবেন তা থাকবে আপনারই হাতে।
তবে এর জন্য অবশ্যই আপনার ব্লগ কে জনপ্রিয় হতে হবে। এবং ব্র্যান্ডেড হতে হবে। তবেই আপনি ডাইরেক্ট অ্যাডভার্টাইজমেন্ট পাবেন।
কোর্স বিক্রি করে টাকা ইনকাম
এর আগের মতোই নির্দিষ্ট একটি ফিল্ডে যদি আপনি দক্ষ হন। তাহলে অনলাইন কোর্স বিক্রি করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তবে অবশ্যই তার জন্য আগে আপনার ব্র্যান্ড ভ্যালু ভালো রকম ভাবে বাড়িয়ে তুলতে হবে।
আর তার সাথে ফলোয়ার্স ভালো রকম গড়ে তুলতে হবে।
তবেই এই ফিল্ডে আপনি ভালো ভাবে ইনকাম করতে পারবেন।
আর এটা বলা নিষ্প্রয়োজন যে আপনার কোর্স খুবই প্রফেশনাল হতে হবে।
এর জন্য অনেকই প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি আপনার কোর্স তৈরি করে রাখতে পারবেন।
তবে খুব বেসিক ভাবে শুরু করতে গেলে।
আপনি একটি প্রাইভেট ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমেও সেটা শুরু করতে পারেন। আডিশনালি তার সাথে একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ওপেন করতে পারবেন।
আর সেখানে আপনার ইউজারদের সেখানে জয়েন করিয়ে রাখতে পারবেন।
ভিডিও ফেসবুকের প্রাইভেট গ্রুপে রেখে কোর্সের কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।
আর অবশ্যই আপনার কোর্স যদি ভালো হয়।
আপনার কোর্স থেকে সকলে যদি উপকৃত হন। তাহলে সেখান থেকেও ইনকাম করতে পারবেন।
স্পনসর্ড সোশ্যাল মিডিয়া পোষ্টের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
স্পনসর্ড পোস্ট এর মতই এই আর্নিং মেথডে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ফলোয়ার যদি বেশি হয়।
তাহলে সেখানে পোস্ট করতেও আপনি টাকা ক্লেম করতে পারবেন বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে।
তবে অবশ্যই ওর জন্য আপনার টার্গেট অডিয়েন্স ভালো হতে হবে।
তারই সাথে ভালোরকম এঙ্গেজমেন্ট থাকতে হবে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলোতেও।
সমস্ত কিছু যদি সম্ভব হয় তবে এর মাধ্যমে আপনি ভাল রকম টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এমনকি এই স্পন্সরড সোশ্যাল মিডিয়া পোষ্টের মাধ্যমেও ইনকাম সম্ভব।
সেক্ষেত্রে আপনি কোন নির্দিষ্ট কোম্পানির বিশেষ কিছু পোস্ট কে আপনার অ্যাকাউন্টে শেয়ার করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার নিজের ব্লগ বিক্রি করে টাকা ইনকাম
আপনার ব্লগ যদি অত্যন্ত রকম ভালো হয়ে যায়। তার অথরিটি যদি খুব ভালো হয়।
এবং তার সাথে অনেক ট্রাফিক যদি আপনার ব্লগে প্রতিনিয়ত আসতে থাকে।
তাহলে আপনার ব্লগ বিক্রি করে আপনি টাকা ইনকাম (blog bikri kore taka income/earn money by selling your blog) করতে পারবেন।
আপনার ব্লগ কোন বিষয়ের উপর তৈরি, সেখানে কেমন কন্টেন্ট রয়েছে, আর্নিং কেমন হচ্ছে।
টার্গেট অডিয়েন্স কেমন ইত্যাদি সমস্ত বিষয়ের উপর নির্ভর করে আপনার ব্লগের দাম নির্দিষ্ট হয়।
এর জন্য Flippa নামে একটি ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। সেখানে ব্লগ, ডোমেইন ইত্যাদি কেনাবেচা হয়।
ডোনেশন গ্রহণ করুন
আপনি চাইলেই আপনার ব্লগে একটি ডোনেশন বাটন এড করতে পারেন।
যার সাহায্যে আপনার রিডাররা বা আপনার ফলোয়াররা আপনাকে অল্পকিছু অ্যামাউন্ট ডোনেট করে আপনার জার্নিকে কন্টিনিউ করতে সাহায্য করে যাবেন।
এটা সুপার সেনসিটিভ একটি বিষয়। অনেকেই ডোনেশন গ্রহণ করে তাদের জার্নি সফল করতে চান।
কিন্তু একটা বিষয় খেয়াল রাখুন। আপনি যখন একটি কাজ করে টাকা ইনকাম করার চেষ্টা করছেন।
তখন কেন কেউ আপনাকে ডোনেশন দেবেন?
অবশ্যই এই প্রশ্নটা আপনি নিজে নিজেকে করুন। তারপর আপনার যদি মনে হয় ডোনেশন গ্রহণ আপনার কাছে অবশ্যম্ভাবী।
তাহলে আপনার রিডারদের কাছে ডোনেশন বাটন ইন্ট্রোডিউস করতেই পারেন।
যার সাহায্যে সেটা থেকে আপনার সাহায্য পাওয়া যাবে।
কিন্তু সেটা সম্পূর্ণরূপে ডিপেন্ড করে অনেক ক্ষেত্রের উপর।
আপনি নিজে বিবেচনা করুন। প্রয়োজন হলে আপনি আপনার ব্লগে ডোনেশন বাটন এড করতে পারেন।
রিভিউ লিখে টাকা ইনকাম
কোন প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার যদি যথাযথ জ্ঞান থাকে। আপনি যদি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সেই প্রোডাক্টের রিভিউ লিখতে পারেন।
তাহলে সেটা আপনার ভালোই সোর্স অফ ইনকাম হতে পারে।
তবে অবশ্যই তার আগে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে ভালো রকম ভাবে সবার কাছে ইন্ট্রোডিউস করে রাখতে হবে।
আপনার লিখনের দক্ষতা থাকতে হবে। কোন প্রোডাক্ট এর ভালো দিক আর খারাপ দিক বিবেচনা করার ক্ষমতা থাকতে হবে আপনার।
সেই বিবেচনাকে সৎ ভাবে সবার সামনে উপস্থাপন করতে হবে আপনাকে।
তবেই এই ফিল্ডে আপনি কার্যকরী হবেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট পাঠাবেন।
সেই প্রোডাক্ট আপনি ব্যবহার করে তার রিভিউ লিখবেন।
প্রয়োজন হলে তার সাথে এফিলিয়েট লিংক এড করে দিতে পারবেন। ফলে আপনার রিডারদের ভালো লাগলে সে রিভিউ ইউনিট তারা ক্রয় করবেন।
যার ফলে সেই প্রোডাক্ট থেকে অ্যাফিলিয়েট ইনকাম আপনার হবে।
তাছাড়াও সেই রিভিউ আপনার ব্লগে পোস্ট করলে এডসেন্সের অ্যাডভার্টাইজমেন্ট থেকেও টাকা ইনকাম হবে।
ইনফ্লুয়েন্সর হিসাবে ইভেন্টে পার্টীসিপেট টাকা ইনকাম
আপনি যদি আপনার ব্লগিং ফিল্ডে অত্যন্ত রকমের দক্ষ হয়ে থাকেন। আপনি যদি অত্যাধিক রকম ভাবে সফল হয়ে থাকেন আপনার কাজে।
তাহলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্লগিং রিলেটেড অনেক ইভেন্ট হয়। সেই ইভেন্টগুলোতে influencer ডাকা হয়।
তাদেরকে স্পিচ দিতে বলা হয়। বলা হয় তাদের এক্সপিরিয়েন্স শেয়ার করতে। এইভাবেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
তবে বুঝতেই পারছেন বিগিনার ব্লগারদের জন্য এই ইনকাম স্ট্রিম উপযুক্ত নয়।
আর সব ক্ষেত্রে আপনাকে পে করা হবে এমনটাও সঠিক নয়।
তবে ধীরে ধীরে ধৈর্য ও কঠিন পরিশ্রম এর সাথে আপনি এইভাবে ও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তার সাথে এর আরও এক এডভান্টেজ আছে।
আপনার ব্র্যান্ড ভ্যালু কেউ বাড়িয়ে তুলতে পারবেন এর সাহায্যে।
আর অবশ্যই আপনার এক্সপিরিয়েন্স শেয়ার করে আরও অনেক ব্লগারদের সফল করতে পারবেন।
যেটার আনন্দই আলাদা।
চলুন এবার দেখে নেওয়া যাক ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়ে সবার মনে যে প্রশ্নগুলো আসে সেই প্রশ্নের উত্তরগুলো-
নিঃসন্দেহে সম্ভব। আপনি যদি সঠিকভাবে সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে ব্লগিং করে যান। তাহলে সেই ব্লগিং থেকে যে পরিমাণ ইনকাম হবে তা যেকোনো সরকারি চাকরিকেও হার মানিয়ে দেবে। এমন ইনকাম ব্লগিং থেকে সম্ভব যেটা আপনার কল্পনাতীত। আপনি ভাবতেও পারছেন না এত বিশাল পরিমাণ অ্যামাউন্ট আপনি ইনকাম করতে পারবেন ব্লগ থেকে।
এটা শুধুমাত্র কথার কথা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই আমরা এই ব্যাপারটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। পরবর্তীকালে আমাদের ইনকাম রিপোর্ট সম্পর্কে আপনাকে ধারণা দেব। কিন্তু আপনি নিঃসন্দেহে এই ব্যাপারটা মনে করে রাখুন। আপনি যদি সঠিক পদ্ধতি মেনে সঠিকভাবে ব্লগিং করে যান। তাহলে সেখান থেকে ইনকাম অসম্ভব কিছুই নয়।
আপনি যদি সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে সঠিক ভাবে আপনার ব্লগিং জার্নি শুরু করেন। তাহলে ব্লগ শুরু করার সাথে সাথেই সেই ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করা শুরু হয়ে যেতে পারে।
এর কোন নির্দিষ্ট টাইম নেই। আপনি যখন আপনার ব্লগে ভালো ভিজিটর পাবেন। ধীরে ধীরে আপনি যখন আপনার ব্লগকে একটা ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে পারবেন। যখন আপনার ব্লগের ভিজিটর দের জন্য সুপার ভ্যালু প্রোভাইড করবেন। তখনই অটোমেটিক্যালি সেই ব্লগ থেকে আপনার ইনকাম এর পরিমাণ বেড়ে যেতে থাকবে।
তাই সঠিকভাবে ও সঠিক পদ্ধতি মেনে ব্লগিং শুরু করাটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলেও। তার সাথে রেগুলারিটি মেইনটেইন করে ভালো মানের কনটেন্ট প্রোভাইড করে যাওয়াও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উপরে যে সমস্ত অ্যাডভার্টাইজমেন্ট নেটওয়ার্ক এর ব্যাপারে জানালাম। সেগুলোর বেশিরভাগই এখন সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে তাদের টাকা ডিপোজিট করে দেয়। নির্দিষ্ট নেটওয়ার্কের নির্দিষ্ট লিমিটেশন থাকে।
এডসেন্স এর ক্ষেত্রে মিনিমাম 100 ডলার ইনকাম হলে। তবেই আপনার অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হয়। তার কম হলে ট্রান্সফার করা হয় না। এরকম নিয়ম কিছু রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেই অ্যামাউন্ট সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে চলে যাবে।
কিছু কিছু অ্যাফিলিয়েট রয়েছে যারা Paypal বা Payoneer এর মাধ্যমে টাকা সেন্ড করেন। যেহেতু তারা ডলারে টাকা পাঠান। তাই Paypal বা Payoneer একাউন্ট থাকা খুবই সুবিধাজনক হয়ে যায় সকল ব্লগারদের জন্যই। এর ফলে আপনার Paypal বা Payoneer অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন।
কিভাবে ব্লগের ইনকাম বাড়াবেন?
এই সকল পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করে আপনি আপনার ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
তবে একই সাথে সমস্ত পদ্ধতি অবলম্বন করে। আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারছেন। এমনটা নাও হতে পারে।
তাই ধীরে ধীরে অগ্রসর হন। কিছু কিছু পদ্ধতি ইমপ্লিমেন্ট করতে থাকুন।
আর দেখবেন আপনার ব্লগের ইনকাম বাড়তে থাকবে।
কিন্তু সবার আগে আপনাকে কয়েকটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
আপনি যদি ব্লগ থেকে আপনার ইনকাম বাড়াতে চান। তার জন্য সর্বপ্রথম গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়।
তা হল ইন্টারেস্টিং কনটেন্ট তৈরি করা। আর গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট তৈরি করা।
আপনি যদি আপনার ব্লগে গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট পোস্ট না করেন।
তাহলে সেই কনটেন্ট পড়তে কেন ট্রাফিক আসবে?
আপনার ওয়েবসাইটে যদি ইন্টারেস্টিং ও তার সাথে পাওয়ারফুল কন্টেন্ট না থাকে।
তাহলে কেন গুগল আপনার ওয়েবসাইটকে রেফার করবে?
তাই সর্বপ্রথম আপনি আপনার ব্লগের কনটেন্ট তৈরির দিকে মনোনিবেশ করুন।
এমন কনটেন্ট তৈরি করুন যা লোকজন জানতে চান। যা তাদের মনের প্রশ্নকে নিবারণ করে। যা তাদেরকে ভ্যালু প্রোভাইড করে।
তাহলেই আপনার ওয়েবসাইটে ধীরে ধীরে ট্রাফিকের পরিমাণ বাড়তে থাকবে।
তার সাথে বাড়তে থাকবে ইনকাম এর পরিমানও।
তাই সর্বপ্রথম ইনকাম নিয়ে না ভেবে আগে ভ্যালু কনটেন্ট তৈরির দিকে মনোনিবেশ করুন।
কনটেন্ট এর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকবে ট্রাফিকের পরিমাণ। ট্রাফিকের পরিমাণ যত বাড়তে থাকবে।
তখন আপনি ইনকামের পরিমাণে বাড়াতে পারবেন আপনার ব্লগ থেকে।
আমাদের শেষ কথা-
উপরিউক্ত পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে আপনি নিঃসন্দেহে আপনার ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি যদি স্টুডেন্ট হন তাহলে স্টুডেন্ট অবস্থায় টাকা ইনকাম করার শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি গুলি অবশ্যই দেখেনিতে ভুলবেন না।
ব্লগ থেকে ইনকাম করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাকে জানানো হল।
এই বিষয়ে এরকমই অনেক গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট আসতে থাকবে। তাই অবশ্যই নোটিফিকেশন আইকনটি কে প্রেশ করে রাখুন।
সমস্ত পদ্ধতি গুলো এক সাথেই ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। এমন একদমই মনে করবেন না।
প্রাথমিকভাবে যে পদ্ধতি গুলো আপনার সহজ বলে মনে হচ্ছে। সেগুলো দিয়েই শুরু করুন।
ধীরে ধীরে যত আপনার সেই নতুন ব্লগে কনটেন্ট এর পরিমাণ বাড়তে থাকবে। তার সাথে ট্রাফিকের পরিমাণ বাড়তে থাকবে।
তখন আপনি বিভিন্ন রকম ইনকাম স্ট্রিম নিয়ে কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন। একসাথে একাধিক ইনকাম স্ট্রিম এর প্রয়োগ করবেন।
আর সেভাবে আপনি ইনকাম করতে শুরু করতে পারবেন আপনার ব্লগের মাধ্যমে।
আর সর্বোপরি আপনি যদি ভাবেন একটা ব্লগ শুরু করা মাত্রই সেখান থেকে ইন্সট্যান্টলি লাখ লাখ টাকা ইনকাম করবেন। তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন।
ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সবথেকে বেশি পরিমাণ প্রয়োজন হল ধৈর্য্য, অধ্যবসায় ও সঠিকভাবে কাজ করে যাবার ক্ষমতা।
আপনি যদি ধৈর্য্য ধরে সঠিক ভাবে আপনার ব্লগে কাজ করে যান। তাহলে দেখবেন অবশ্যই সেই ব্লগ থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তাই আসতে আসতে উপরের সমস্ত পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করুন।
আপনার যদি ইতিমধ্যে ব্লগ তৈরী করা হয়ে গিয়ে থাকে। তাহলে সেই ব্লগে এই সমস্ত নিয়মগুলো মেনে চলতে থাকুন।
আমাদের সমস্ত আপডেট সরাসরি পেতে Facebook , Twitter , Instagram ও YouTube -এ তে আমাদের সঙ্গে থাকুন, শ্রেষ্ঠ থাকুন!